আমরা এমন একটা সমাজে বসবাস করছি এখন, যেখানে প্রেম করার জন্য তেমন একটা ইচ্ছা/আগ্রহেরও দরকার পড়েনা, কিছু বুঝে উঠার আগেই তা একেকজনের উপরে আপতিত হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সমস্ত মেয়েরা এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়। বন্ধুর মাধ্যমে, ফোনে, ফেসবুকের ইনবক্সে কেবলই প্রেমের জয়গান। শ্লোগান শোনা যায়, “যদি বন্ধু হও হাতটা বাড়াও”, আর এই হাত বাড়ালেও হলো, তারপরেই পথ খুলে যায় আনন্দের — শহরের এখানে-ওখানে অজস্র আনন্দ-আবেগের ভাগাভাগি, খুঁনসুঁটি, হাসি-ঠাট্টা-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করা যায় আরো অজস্র পথচারীদের সামনেই। আর এই অপার আনন্দকে পেতে কেবল একটা জিনিস লাগে — “ইচ্ছা”।
কিন্তু এই সমাজেই বিয়ে করার জন্য শত-সহস্র কঠিন ধাপ আছে। সেই ধাপের একেকটা পূরণ না করতে পারলে অপরাধী-আসামী হয়ে যেতে হয় নিকটাত্মীয়-পরিবারের কাছে, সর্বোপরি *সমাজ* নামের প্রতিষ্ঠানটির কাছে। হারাম সম্পর্ক গড়া যতটাই সহজ, হালাল সম্পর্ক করা ততটাই কঠিন।
আর হ্যাঁ, আমি অবশ্যই কেবল মুসলিম কমিউনিটি নিয়েই বলছি, যারা নিজেদের মুসলমান বলে অন্তত দাবী করেন। আমার কলিগদের অনেকেই বিয়ে করলেন এই বছরেই। অনেক বড় ভাইরাও বিবাহিত হলেন। কয়েকটা ঘটনা বলি সাম্প্রতিক সময়ে দেখা…
প্রথম ঘটনাঃ এক কলিগের বিয়ে হলো। শান্তশিষ্ট, নিরহংকারী টাইপের ভালো ছেলে। বিয়েতে তিনি মোটামুটি তেমন কিছুই আয়োজন করেননি, গ্রামের বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে। সেই ন্যূনতম আনুষ্ঠানিকতাতেও তার কয়েক বছর ধরে তিলে তিলে জমানো টাকার অনেক বেশি — দুই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। তার স্ত্রী পূর্বপরিচিত এবং তারাই নিজেরা নিজেদের সিলেক্ট করেছিলেন। তাই মুহর নিয়ে কথা উঠেনি খুব বেশি। এই কলিগের বেতন তখন ছিলো বিশ হাজার টাকার মতন। তার বাবা অনেকদিন আগেই অবসর নিয়েছিলেন, সরকারি চাকুরে ছিলেন তাই তাদের মাসের আয় মাসেই শেষ হয়। বিয়ে হিসেবে এই খুব সাদামাটা বিয়েতে তার কত কষ্ট হয়েছে আমি জানি। প্রতিদিনই মুখ শুকিয়ে বলতেন, “ভাই, দুইটা বছর আমি দশটা টাকা হলেও জমিয়ে রেখেছি, তাও আব্বা-আম্মার কাছে চাইতে হলো। ছোট ভাই এখনো ইন্টার পাশ করে নাই। আমাকে এই টাকা দিয়ে দিতে হবে।” আমার মনে হচ্ছিলো, তার এখনই প্রতি মাসে সংসারে টান লাগে এই বেতনে চলতে গিয়ে। কীভাবে বাবা-মায়ের কষ্টার্জিত টাকা আরো কষ্ট করে ফেরত দিবেন জানিনা। তবে, বিয়েটা তাড়াতাড়ি সুন্দর করে করে ফেলার আগ্রহ দেখে তার প্রতি এখনো শ্রদ্ধা আসে আমার।
দ্বিতীয় ঘটনাঃ আমার এক নিকটাত্মীয়ের, বয়স প্রায় ৩৪ বছর। দীর্ঘদিন যাবত তার চাকুরি হচ্ছিল না। এখানে ওখানে কোনরকম নিজেকে চালিয়ে নিতেন। জেলা শহরে বাড়ি আছে বলে ফ্যামিলিও তাকে চাপ দেয়নি, নিজেরাই চালিয়ে নিয়েছে খরচাপাতি। বছরখানেক আগে একটা সরকারী চাকুরি পেলেন তিনি, বিয়ের চেষ্টা শুরু হলো, বিয়ে হচ্ছেও। সপ্তাহখানেক আগে তিনি মেয়েবাড়ির জন্য বিয়ে উপলক্ষে শাড়ি এবং কসমেটিকস কিনলেন প্রায় ৭০ হাজার টাকার। কেনার পরে বলছিলেন, “ধার করে এত টাকা খরচ করতে হচ্ছে। আমার বউকে আমি বিয়ের পরে বলে দিবো স্রেফ এই টাকা শোধ না হওয়া পর্যন্ত নতুন শাড়ি নাই।” উনি বিয়ের আনুমানিক খরচ আরো দেড় লাখ টাকা ভাবছিলেন। এই বিয়েটা গ্রামে না, জেলা শহরে। তার শেষ পর্যন্ত ব্যাঙ্ক থেকে তিন লক্ষ টানা দেনা দিয়ে সংসার জীবন শুরু করতে হচ্ছে, প্রতি মাসেই এই টাকার সুদ দিতে হবে। সেই দেনার চাপে পিষ্ট হয়ে সংসার জীবনে কী কী সমস্যা হবে, আল্লাহই ভালো জানেন।
তৃতীয় ঘটনাঃ পরিচিত এক ভাই মোটামুটি একটা অনুষ্ঠান করলেন ঢাকা শহরে — সবাইকে হাসিমুখ দেখিয়ে, অভিজাত কমিউনিটি সেন্টারে জমজমাট আপ্যায়নে বিয়ে হলো। আনুষঙ্গিক দুই বাড়ির হলুদ, বৌভাত হয়েছিলো ফুটবল লীগের প্লে-অফ ম্যাচের মতন। সাথে ছিলো DSLR ক্যামেরায় শত শত ছবি, জামাই-বউয়ের পেছনে দলবেঁধে দাঁড়ানো গ্রুপ ছবিগুলোতে ফেসবুকে সবাই গুষ্টিধরে ট্যাগ করা হলো। এই আয়োজন দেখে তার ছোট ভাইকে জিজ্ঞেস করতে বললো, বললো মাত্র দশ লক্ষ টাকার একটু বেশি খরচ হয়েছে। সেই ভাইয়ের বেতন সম্ভবত হাজার চল্লিশেক টাকা। বাবার ঢাকায় ফ্ল্যাট আছে। আর কিছু জানিনা।
প্রেমের বিয়ের কথা আলোচনায় না আসুক, কারণ ইসলামে তার স্থান নেই। কিন্তু আমাদের সমাজে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ বলে যেই জিনিসটা চালু আছে, তাতে মা-খালা-ফুফুসহ অন্য অভিভাবকমহলের প্রভাব আর আগ্রহ দেখলে মনে হয়না বিয়েটা একজন তরুণ আর এক তরুণীর। বরং দেখা যায় তাতে অন্য সবার অংশগ্রহণ, খায়েশ অনেক বেশি। আয় এবং খরচের এই অদ্ভুত অনুপাতটার হিসেব কে দিতে পারবে? তাছাড়া, ইসলামের একটা সংস্কৃতি আছে যা আল্লাহর নির্দেশনা থেকে উৎসারিত। কিন্তু এসব বিয়ের খরচের সঠিক সর্বজনীন কারণটাই কে দেখাতে পারবে?
ক’দিন আগে একটা কথা পড়লাম, বেশ যৌক্তিক লেগেছিলো আমার কাছে — “এখনকার মেয়েরা বিয়ের অনুষ্ঠান নিয়ে ঘোরাক্রান্ত হয়ে স্বপ্ন দেখে বছরের পর বছর, তাই বিবাহিত জীবন নিয়ে ভাবার সময় পায়না। সিরিয়াল, ম্যাগাজিন, অ্যাডভার্টাইজ দেখে মাথায় তাদের wedding নিয়ে এত বেশি চিন্তা ঘুরে marriage লাইফ নিয়ে, আজীবনের সঙ্গীটাকে নিয়ে ভাবার সময় পায়না তারা।”
ইমাম সুহাইব ওয়েব একদিন এক আলোচনায় বলেছিলেনঃ “বিয়ে ইসলামে সবচেয়ে সহজ এবং আমাদের সংস্কৃতিতে সবচেয়ে কঠিন একটি বিষয়।”
একটা ছেলে যদি বিয়ে করতেও চায়, তার প্রতিবন্ধকতা আসে — “তুমি তো এখনো তেমন আয় করো না।" অথচ এই আয় না করা ছেলেটা জীবনের একটা কঠিন সময় অতিক্রম করে, যদিও কোনভাবে ভয়াবহ কঠিন মুহূর্তগুলো পাশ কাটিয়ে একটা চাকুরি করে বিয়ে করতে যায়, তার সামনে কমপক্ষে একবছরের বেতনের সমান খরচের বিয়ের আয়োজনের বার্তা আসে। আমাদের এই দেশ এখন অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু, তবু এই সমাজের মানুষগুলো বিশাল ঢাক-ঢোল আয়োজন ছাড়া বিয়ে না করলে তাকে গ্রহণ করেনা।
আরো আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো, ইসলামিক [মুসলিম বলছিনা কিন্তু] অথবা নন-ইসলামিক — যেকোন পরিবারগুলোই পৃথিবীর আর কিছু যা-ই থাক, বিয়েতে বিশাল আয়োজনের, টাকা খরচ করার, সমাজের কাছে মাথা উঁচু করে(!) তাদের খুশি করার চেষ্টাতে কিছুতেই কমতি করেনা। মানুষের ইসলামের অনুভূতি মূলত আর্থিক অবস্থানের সাথে সাথে নিজস্ব ব্যাখ্যা পায়। যার হয়ত একটা বাড়ি থাকে, গাড়ি থাকে, হাতে কিছু মোটা অংকের ক্যাশ থাকে, তখন তার কাছে বিয়ের আদিখ্যেতা খরচ করতে না পারাটা *ছোট মনের* বলে প্রতীয়মান হয়।
আমাদের দেশের বিয়েগুলোতে মেয়েপক্ষ সজ্ঞানে-অজ্ঞানে ছেলেপক্ষের কাছে *দায়গ্রস্ত* থাকেন, খুব প্রচলিত একটা ঘটনা হলো ফার্নিচার দেয়া। মেয়ের বাবা যেমন অর্থ-সম্পদের মালিকই হন না কেন, তিনি ধার-দেনা করে মেয়ের বিয়েতে খরচ করতে মরিয়া হয়ে যান। মেয়ের সুখের জন্য তাকে যে করেই হোক জামাইকে কিছু দিতে হবে। এখানেও যন্ত্রণা, কষ্ট, ধার-দেনা। কতরকম খোঁটা খাওয়ার ভয়! বিয়ের আয়োজনেই অস্থির অবস্থা। ওইদিকে আছে বৌভাত, হলুদ, আরো কত কী!!
আল্লাহ তো কুরআনুল কারীমে জানিয়ে দিয়েছেন আমাদেরকেঃ
[১] “কিছুতেই অপব্যয় করো না। নিশ্চয় অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই। শয়তান স্বীয় পালনকর্তার প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ।” [আল ইসরাঃ ২৬-২৭]
[২] “খাও ও পান কর এবং অপব্যয় করো না। তিনি অপব্যয়ীদেরকে পছন্দ করেন না।” [আল আরাফঃ ৩১]
আরো কতরকম আদিখ্যেতা বিয়ের অনুষ্ঠানে! যেগুলোর কোনটাই সুন্নাহ নয়, বরং স্কলারদের মতে অনেকগুলোই নিষিদ্ধ। আঞ্চলিক কিছু প্র্যাকটিস তো বলার মতই না, এতই জঘন্য। আমার এক বোনের বিয়েতে সেই বাড়ির নিয়মানুযায়ী দুধে পা ডুবানো, আয়নায় মুখ দেখা, অনেকগুলো মিষ্টি খাওয়া — এরকম আরো অনেকগুলো অসভ্য ঢং করার পর ক্লান্ত পরিশ্রান্ত মানুষটাকে ঘুমাতে দেয়া হয় কয়েক ঘন্টা পর, মাঝরাতে পেরিয়ে গেলে। এইসব ছাড়াও সর্বজনীন আর বাহুল্য কালচার যেসব আছেঃ
- আংটি পড়ানো
- দামী কার্ড ছাপানো
- শুধু শুধু বা আভিজাত্য জাহিরের জন্য দামী কমিউনিটি সেন্টার/হোটেল ইত্যাদি ভাড়া করা
- শুধু মাত্র বিয়ের দিনের জন্য দামী পোশাক কেনা যা আর কখনও পড়া হয় না
- গায়ে হলুদ
- কনের/বরের সাজসজ্জায় অপ্রয়োজনীয় খরচ
- অনুষ্ঠানে নারী পুরুষ একসাথে অবাধে মেলামেশার সুযোগ, নাচ-গানের আয়োজন
- গেটে টাকার জন্য বর-কনেদের বিব্রত করা, বাদানুবাদ
- বিয়ের দিনে সাজুগুজু আর অতিথি আপ্যায়ন করতে গিয়ে নামায না পড়া
অথচ আল্লাহর দ্বীন হলো একদম সহজ। বিয়েতে কথা তোলার জন্য দরকার হয় একজন ওয়ালী, যিনি হবেন মেয়ের বাবা/অভিভাবক। তিনি মেয়ের মত নিয়ে কথা বলবেন ছেলের সাথে। মুহর ঠিক হবে যার সুন্নাহ হচ্ছে পুরোটাই কনেকে পরিশোধ করে দিবে বর বিয়ের আগেই, তবে যদিবা না পারে, তবে পরে দিতে পারবে যদি কনে তাতে অনুমতি দেয়। এই মুহর থেকে কোন অংশ সাংসারিক কাজে ব্যয় করতে বলতে পারবে না ছেলে। এই টাকা একান্তই মেয়েটার।
আমাদের দ্বীনে মেয়ের/মেয়েপক্ষের বলতে গেলে কোনই খরচ নেই একটা বিয়েতে। কিন্তু আমাদের সমাজে প্রচলিত যত বোঝা, তার সমস্ত কিছুই আমরা নিয়ে এসেছি অন্য ধর্মের সংস্কৃতি থেকে। একইভাবে একটা বিয়েতে যত কম খরচ হয়, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে সেই বিয়ে বেশি পছন্দের। আমরা কি আল্লাহর পছন্দের বান্দা হতে চাই, নাকি সমাজের দাস?
আমাদের আদর্শ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
[৩] “সবচাইতে নিকৃষ্ট খাদ্য হচ্ছে সেই ওয়ালিমাহ এর খাদ্য যেখানে কেবল ধনীরাই নিমন্ত্রণ পায়, গরীবেরা নয়।” [সহীহ বুখারী]
[৪] “সবচাইতে উত্তম বিয়ে হচ্ছে সহজতম বিয়ে (মোহরানার দিক থেকে)।” [ইবন মাজাহ, আবু দাউদ]
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ হচ্ছে দ্বীনদারীর যোগ্যতা দেখে জীবনসঙ্গী বাছাই করে বিয়ে করা। জীবনের সাথী হতে হবে এমন একজন মানুষ যিনি আল্লাহকে ভয় করেন। কোনকিছুতে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নির্দেশ পাওয়ামাত্র যিনি মেনে নিবেন, শুধরে নিবেন নিজেকে। সংসার জীবনে কীভাবে আর দ্বিমত হবে, মনোমালিন্য হবে যখন কুরআন আর সুন্নাহ মানতে আগ্রহী দু’জনেই? বরং তারা আজীবন আল্লাহকে ভালোবেসেই নিজেদের আঁকড়ে ধরে থাকবে এই দুনিয়া ছাপিয়ে অনন্ত জীবনের সঙ্গী হবার স্বপ্নে।
আল্লাহর নির্দেশ তো অনুপম, তার পালনকারীও হবেন সেরা মানুষ! হতে পারি আমরা জীবনে অনেক ভুল করেছি, এখন চাইলেই নিজেদের শুধরে নিতে পারি। কিন্তু আল্লাহর নির্দেশকে এড়িয়ে যেতে চাইলে, নিজেদের মতন চলতে চাইলে সেটা কি আল্লাহর দাসত্ব করা হয়? নাকি নিজের নফসের?
আল্লাহ যে রাহমানুর রাহিম, সেইটার অনুধাবন করতে অনেক জ্ঞানী হতে হয়না। এই কঠিন আন্তর্জাতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অবস্থার সময়ে চারপাশে তাকালেই বোঝা যায়। আল্লাহ তাঁর অনন্ত ভালোবাসা আর রাহমাতের হাত তিনি প্রশস্ত করে দেন সবাইকেই। সবাই নিজ নিজ ব্যাখ্যা দিয়ে জীবন পরিচালিত করতে পারে, নিজেকে নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পারে।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, আখিরাতে আল্লাহর বিচার যে অনেক সূক্ষ্ম হবে। কেউ ছাড় পাবেনা একটুও। কিছুতেই না। আর সেই ছাড় না পাওয়াটা যে আসলেই সবচাইতে সুন্দরতম জিনিস — সেই উপলব্ধিটা প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতায় মোহাচ্ছন্ন অমানুষদের আচরণ, কাজ দেখলে অনুভব করি। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদেরকে তাঁর নির্দেশনা মেনে দুনিয়াতে চলার তাওফিক দান করুন, অতীতের ভুলগুলোর তাওবা করে তার পথে ফিরে আসার তাওফিক দিন, আখিরাতের অনন্ত জীবনে মুক্তি পাওয়ার যোগ্য করে দিন। আমিন।
*******************
[পিডিএফ] বিয়ের ফিকহ —Garment of Love and Mercy :: ডক্টর বিলাল ফিলিপস
[১] আল কুরআনুল কারীম, সূরা আল-ইসরা, আয়াতঃ ২৬-২৭
[২] আল কুরআনুল কারীম, সূরা আল-আরাফ, আয়াতঃ ৩১
[৩] সহীহ বুখারী , হাদিস নম্বরঃ ৭/১০৬
[৪] “The best of marriages (or dowries) are the easiest”
Recorded by Abu Dawud, Ibn Majah, and others. Verified to be authentic by al-Albani (Sahih ul-Jami’ no. 3279, 3300, as-Sahihah no. 1842, & Irwa’ ul-Ghalil no. 1924).
[ভিডিও] Objective of Shari’ah : The Quranic Perspective :: নুমান আলী খান
[ভিডিও] The Healthy Marriage :: নুমান আলী খান